কার্শিয়াং একটি সুন্দর পাহাড়ী স্টেশন যা দার্জিলিং হিমালয় রেলপথের ট্রয় ট্রেনের শব্দের সাথে সক্রিয় হয়ে ওঠে, যা একটি ছোট ড্রাগনের মত শান্ত এবং ছবির মত শহরের মধ্যে দিয়ে চলে যায় ।কার্শিয়াং কে পর্যটন সার্কিটে প্রায়শই উপেক্ষা করা হয়েছে, তবে পর্যটন এলাকার উর্দ্ধমুখী প্রচারের সাথে এটি জনপ্রিয় এবং স্বল্প ছুটির দিন হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে।
অবস্থান সম্পর্কে : আবাসটি ফাতাকদারায় কার্শিয়াং এর কাছে অবস্থিত যা পর্যটকদের জন্য তার আশেপাশের এলাকায় ভ্রমণের জন্য একটি ঘরের পরিবেশ বয়ে আনে। হোস্ট বন্ধুত্বপূর্ণ এবং তারা আপনাকে খাঁটি নেপালী এবং স্থানীয় খাবার সরবরাহ করে। যা অবশ্যই আপনার পছন্দ হবে। আবাস টিতে চারটি কুটির রয়েছে যেখানে একটি সাধারণ লিভিং রুমের সাথে ডাবল বেডরুম রয়েছে। অভ্যন্তরীণ সহজ এবং বাড়ির মত এবং কেউ এই শান্তিপূর্ন বাড়ির পরিবেশ অনুভব করতে পারেন।
পরিষেবা এবং দর্শনীয় স্থান
-
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
পরিষেবা : এই কুটিরে দেওয়া পরিষেবা গুলি আপনি ভুলবেন না। এখানকার বন্ধুত্বপূর্ণ এবং আন্তরিক পরিষেবা তে আপনি একদম বন্ধু বা আত্মীয়ের বাড়ি থাকার মতো উপলব্ধি করতে পারেন, পরিষেবা গুলি হল:
1) ফ্ল্যাট স্ক্রীন টি. ভি, সম্পুর্ন সজ্জিত রান্নাঘর এবং স্নানের সুবিধার জন্য নিজস্ব বাথরুম।
2) কাঞ্চনজঙ্ঘার সুন্দর দৃশ্য, কার্শিয়াং শহর পাশাপাশি ঘরের ব্যালকনি থেকে বাগান দেখতে পারেন।
3) সকালে ব্রেকফাস্ট, খাঁটি ঐতিহ্যবাহী রান্না যা আপনি পছন্দ করেন আর এগুলো হোস্ট রান্না করে।
4) এখানে যোগব্যায়াম ক্লাস, রান্নার ক্লাসের পাশাপাশি লাইব্রেরী, বাগান এছাড়া এলাকার কাছাকাছি হাঁটতে পারেন।
5) ওয়াই-ফাই এর সুবিধা, গাড়ি পার্কিং এবং লাগেজ রাখার ও ব্যবস্থা আছে।
দর্শনীয় স্থান : এখানে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে যা আপনি একটি গাড়ি ভাড়া করে ঘুরে দেখতে পারেন। এখানকার হোস্টেরা আপনাকে বিমানবন্দরের শাটেল পরিষেবা ও প্রদান করে যা চার্জ যোগ্য। কার্শিয়াং এর আশেপাশে যে দর্শনীয় স্থান রয়েছে তা হল:
1) গিদাপাড়া ভিউ পয়েন্ট - এই জায়গা টি হিলকার্ট রোডে অবস্থিত, এটা কার্শিয়াং শহর থেকে 15মিনিট সময় লাগে, এই জায়গায় পৌঁছতে সিঁড়ির প্রয়োজন।
2) দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে মিউজিয়াম - এই মিউজিয়াম টি কার্শিয়াং স্টেশনের কাছে অবস্থিত, এই ডি. এইচ. আর এর ইতিহাস এখনও বিদ্যমান।
3) আম্বুতিয়া টি এস্টেট - এই জায়গা টি কার্শিয়াং থেকে 10 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এখানে কালো, সাদা এবং সবুজ দার্জিলিং চা উত্পাদন হয়।
4) নেতাজী সুভাষ চন্দ্র মিউজিয়াম - মূলত 1992 সালে শরত্চন্দ্র বসু কতৃক ক্রয় কৃত একটি ব্যক্তিগত বাড়ি , যেখানে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু ব্রিটিশ দের হাতে বন্দী হন। এই মিউজিয়াম টি তে এখন সুভাষ চন্দ্র বসুর ব্যবহার্য জিনিস রয়েছে, যেমন- চেয়ার, বিছানা, চিঠি আরো অনেক কিছু।
5) আম্বুতিয়া শিব মন্দির - কার্শিয়াং এর কাছে বনভূমী বরাবর, ময়লা রাস্তার পাশে, শিব মন্দির যেখানে একটি মৃত গাছের গোড়া বহু বছর ধরে অলৌকিক ভাবে বেড়ে চলেছে, সকলে এই গাছ কে শিবের মত পূজা করে।
বুকিং করিবার জন্য কল করুন 62905 54790
Follow Our Hashtag To Explore Our Network Hotels, Resorts & Homestays:
#DestinationHills #DestinationSea #DestinationWildlife #DestinationWeekend
Constantia Cottage Homestay, Kurseong