শিলিগুড়ি থেকে প্রায় 83 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত, সামসিং পূর্ব হিমালয়ের তলদেশে অবস্থিত প্রকৃতির ভেতর সুন্দর এবং শান্ত জায়গা। সামসিং সবুজ চা বাগান, ঘন বন এবং সুন্দর পাহাড় দ্বারা ঘিরে থাকে যা যে কোনো প্রকৃতি প্রেমিকের পছন্দের ।31 নম্বর জাতীয় সড়কের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় সামসিং এর দিকে যাওয়ার পথে রাস্তায় চা বাগান দেখা যায়। কাছাকাছি পাহাড় থেকে শীতল হাওয়া যার সাথে বয়ে আসে চা পাতার সুবাস বয়ে আসে যাতে আপনার স্বর্গীয় অনুভূতি হয়। ডুয়ার্স অঞ্চলে সামসিং এমন একটি জায়গা যা বেশিরভাগ আধুনিক সভ্যতার দ্বারা নির্বাসিত হয় এবং এটি নিওরা উপত্যকার জাতীয় উদ্যানের গেটওয়ে যা মেঘলা চিতাবাঘের জন্য পরিচিত।
হোট্ল সম্পর্কে তথ্য : হোটেলটি পূর্ব হিমালয়ের তলদেশ গুলির একটি রাজকীয় দৃশ্য দেয় এবং পর্যটকরা আশেপাশের বারান্দায় বসে সবুজ ঘাসের দৃশ্য দেখতে পারেন। হোটেল টি বাঁশ এবং ইকো বান্ধব উপকরণ দিয়ে তৈরি করে এবং সামসিং এর নিম্ন ঘুমটি গ্রাম এলাকায় অবস্থিত। এখানে পাঁচটি ঘর রয়েছে যাতে সবরকম মৌলিক সুবিধা পাওয়া যায়।

পরিষেবা এবং দর্শনীয় স্থান

• সংক্ষিপ্ত বিবরণ:

  পরিষেবা : সামসিং এর নিম্ন ঘুমটি গ্রামের হোটেলটির দেওয়া পরিষেবা গুলি হল - ডাক্তার কে কল, 24 ঘন্টা নিরাপত্তা পরিষেবা, ইলেকট্রনিক নজরদারি, ধোঁয়া ডিটেক্টর ,ব্রেকফাস্ট পরিষেবা, ঘরের মত খাবার এবং আশেপাশের দর্শনীয় স্থান দেখতে সাহায্য করে। হোটেল টি তে পরিবার এবং দম্পতি সবার জন্য সুব্যবস্থা আছে।
  
  দর্শনীয় স্থান : সামসিং এ অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। যেগুলির মধ্যে কয়েক টি হল:
  1) চালসা চা বাগান, জুরান্তি চা বাগান এবং সামসিং চা বাগান এগুলো হলো এখানকার আকর্ষণীয় চা বাগান, যে গুলো আপনি এখানে থাকাকালীন পরিদর্শন করতে পারেন। মূর্তি নদী, যা নওরা উপত্যকার জাতীয় উদ্যানের দিকে নজরদারি বিন্দু, যা সামসিং এর মধ্যে সবুজ প্রবাহের মত পাস করে।
  2) খাসমহল গ্রাম যেখানে প্রতিবছর অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কমলালেবুর চাষ হয়।
  3) সুন্তালিখোলা যেখানে পাখি দেখা যায় প্রচুর যা সামসিং থেকে চার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত যেখানে পর্যটকরা পরিযায়ী পাখি দেখতে পাবেন এবং সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে পারেন।

বুকিং করিবার জন্য কল করুন 62905 54790

Follow Our Hashtag To Explore Our Network Hotels, Resorts & Homestays:

#DestinationHills #DestinationSea #DestinationWildlife #DestinationWeekend